এই প্রশিক্ষণের মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হলো বিবাহিত জীবনে প্রবেশের পূর্বে উপযুক্ত সঙ্গী নির্বাচন ও বিবাহ পরবর্তী জীবনে বিশ্বস্থতার সহিত জীবন-যাপন করা ও আর্দশ পরিবার গড়ে তোলা।
ঈশ্বরের পরিকল্পনাতেই সাধ্বী আন্না ও সাধু যোয়াকিমের ঘরে ধন্যা কুমারী মারীয়া জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পরবর্তীতে হয়ে উঠেন ঈশ্বরের বাধ্য সেবিকা। তাঁর মধ্যস্থতায় আমরা ঈশ্বরের অনুগ্রহ লাভ করি।
ভাটিকানের আন্তঃধর্মীয় সংলাপবিষয়ক দপ্তরের প্রধান (প্রিফেক্ট) কার্ডিনাল জর্জ কোভাকাদ-এর নেতৃত্বে এই প্রতিনিধিদলটি একাধিক বৈঠক ও আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।