উপাসনা হলো মণ্ডলীর পবিত্র রহস্য, একক ও দলীয় অর্থাৎ ঐশ জনগণের প্রার্থনা সভায় সক্রিয় অংশগ্রহণ হলো সত্য খ্রীষ্টিয় আত্মার সর্বোত্তম ও অপরিহার্য করুণা ধারা।
পুন্যপিতা পোপ ফ্রান্সিস দিলি , তিমুর লেস্টের রাষ্ট্র ভবনে তার বক্তব্য চলাকালীন সময়ে সে দেশের দারিদ্র্যতা এবং পারস্পারিক সহিংসতার সকল বাধাসমূহ মোকাবেলা করার জন্য খ্রিষ্টীয় বিশ্বাসের মূল্যবোধকে প্রয়োগ করার আহ্বান জানান।
বিদ্যালয়ের রাজনীতি অবসান করে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ যেন পায়, বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সাথে যেন শিক্ষার্থীদের সু-সম্পর্ক তৈরি হয়। বিদ্যালয়ে যেন সরকারের নিয়মতান্ত্রিক সু-দক্ষ প্রধান শিক্ষক নিয়োগ করে বিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিচালনা হয়।
পরিবেশগত ধ্বংসের ফলে তোমরা কি লাখো লাখো মানুষের কান্না শুনছো? পোপ মহোদয়ের এই প্রশ্নটি করছেন যখন আমরা এ মাসে, প্রকৃতির প্রতি যত্ন ও ভালবাসার জন্য প্রার্থনা করছি।
পোপ ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিপূর্ন এবং ফলপ্রসূ সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য আন্তঃধর্মীয় সংলাপের উপর বিশেষ জোরদার করেছেন এবং এ ক্ষেত্রে তিনি খ্রিস্টমন্ডলীর সকল প্রতিশ্রুতিও পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
এই চুক্তি সাক্ষরটি স্থানীয়ভাবে অর্থাৎ আন্তঃধর্মীয় সকল পযার্য়ের মানুষের মধ্যে শান্তি ,মিলন, একতার এবং পরিবেশগত সমস্যাগুলো সমাধানের উপর যথেষ্ট ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার লাভ করবে।
একজন ছাত্র নেতার প্রধান দায়িত্ব হলো, তার ছাত্র অনুসারীদেরকে ঐশ- বিশ্বাস ও ঈশ্বর -মুখী প্রত্যাশাকে জাগ্রত করে; তাদেরকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করা যে, একজন ছাত্রনেতা ঈশ্বরের মনোনীত, যা তার জন্য মহত্তর এক আহ্বান।