বিশ্ব যুব ক্রুশ অতি সাধারণ একটি কাঠের ক্রুশ। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে পরিত্রাণের পূণ্যবর্ষ উপলক্ষ্যে পোপ দ্বিতীয় জন পল এটি প্রথম স্থাপন করেন রোমে অবস্থিত সাধু পিতরের মহামন্দিরে।
কারিতাস বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক বিশপ সুব্রতকে তার নতুন দায়িত্ব লাভের জন্য তাকে কারিতাসের পক্ষে অভিনন্দন জ্ঞাপন করেন ও তার জন্য প্রার্থনার প্রতিশ্রুতি দেন।
তোমরা সৌভাগ্যবান যে তোমরা সেন্ট যোসেফস্রে মতো স্বনামধন্য মিশনারী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। তোমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাও শুভ হোক তোমাদের পথ চলা। এমন কিছু কর যাতে আমরা তোমাদের জন্য গর্ব করতে পারি। তোমরা ভাল মানুষ হও।
বিশ্বে অন্যান্য কারিতাসগুলোর মধ্যে কারিতাস বাংলাদেশ খুবই শক্তিশালি একটি সংস্থা। এটির কাজের মধ্যে নতুনত্ব রয়েছে। এই সংস্থা ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করে দুর্যোগ হ্রাসে অবদান রাখছে।
চার ধর্মের চারজন বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের পেশাদার ব্যক্তি যেমন শিক্ষক, আইনজীবী, ব্যাংকার, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী, সরকারী পরিচালক জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়, ও শিক্ষার্থীরা মিলে প্রায় ৬৫ জন অংশগ্রহন করেন।
প্রশিক্ষণ গ্রহণ কষ্টকর কিন্তু এর ফল সুমিষ্ট, আজকে যা শিখবেন আগামীকাল তা ফলপ্রসুভাবে শিখাতে পারবেন। তাই সকলকে আহ্বান জানাই উন্মুক্ত মনে এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করবেন।
আমাদের রোহিঙ্গা জনগণকে ভুলে যাওয়া উচিত নয়। আজ বিশ্বের সবচেয়ে অরক্ষিত মানুষদের মধ্যে রোহিঙ্গা পরিবারগুলোও রয়েছে, যারা কাজ করার কোন অধিকার ছাড়াই প্রান্তিক অবস্থায় বসবাস করছে।
পৃথিবীর যে জলবায়ুর পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে, সে জলবায়ুকে রক্ষা করার লক্ষ্যে আমরা যেন সবাই গাছ লাগাই। আমরা প্রতি বছর লক্ষ্য কোটি বৃক্ষ্য নিধন করছি। সবুজময় এই পৃথিবীকে আমরা ধ্বংস করি। ধরিত্রী আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে আমরা যেন তার যত্ন নেই।
সুবিধাভোগীদের মধ্যে ১২ জন সুবিধাভোগী শিল্প সেলাই প্রশিক্ষণ, ৭ জন সুবিধাভোগী রেফ্রিজারেশন ও এয়ার-কন্ডিশনিং এবং ০১ জন সুবিধাভোগী প্লাম্বিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।
জপমালা হল একটা সিঁড়ির মত সেখানে মা মারীয়া আমাদের ধীরে ধীরে যীশুর একেবারে বুকের কাছে নিয়ে যায়, যেন যীশুর স্পর্শ ও ভালবাসার উষ্ণতায় আমরা এক নতুন সৃষ্টি হয়ে উঠি।
এক জন শিক্ষার্থীর জীবনে তার সার্বিক উন্নয়নের জন্য ত্রিমুখী ব্যবস্থাপনা একান্ত ভাবে গুরুত্ব বহন করে। ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভবাকের যৌথ সমন্বয়ে একজন শিক্ষার্থীর জীবনে পরিবর্তন ঘটবে।
প্রতিপালিকা সাধ্বী রীতা আমাদের সকলের জন্যই আদর্শস্বরূপ। তিনি সংসার জীবনে স্বামীর শত নির্যাতন সহ্য করেন। পরে তিনি প্রার্থনার শক্তিতে স্বামীর মন পরিবর্তন করতে সক্ষম হন।