পরিবার হচ্ছে মণ্ডলীর প্রাণ। কিন্তু পরিবারগুলো বর্তমান বাস্তবতায় এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। খ্রিস্টান হিসাবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, পরিবারগুলোর যত্ন করা। আর সেটা যেন হয়ে উঠে খ্রিস্টিয় যত্ন।
শিক্ষকগণ সমাজের বিবেকের মতো দন্ডায়মান। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরীতে শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষকের অবহেলায় যেন কোন শিক্ষার্থী ঝরে না পরে। শিক্ষকগণই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে থেকে সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকণের মাধ্যমে সুন্দর একটা শান্তিপূর্ণ আবাসস্থল উপহার দিতে পারে।
নবাই বটতলাবাসী স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রাণ বাঁচানোর জন্য মা মারীয়ার নিকট ভরসা করেছিলেন। আর মা মারীয়া ঠিকই তাঁর স্নেহের আঁচলে ভক্তবিশ্বাসীদের রক্ষা করেছেন।
বিগত কয়েক বছর যাবৎ আমরা পোপ ফ্রান্সিসের সিনোডাল মণ্ডলির আলোকে পথ চলছি। আর এই সিনোডালিটি প্রথমত ফাদার-ব্রাদার ও সিস্টারদের মধ্যে স্থাপন করা উচিৎ। আর তা করতে পারলে ধর্মপল্লীর জনগণও সিনোডালিটির মধ্যে পথ চলতে উৎসাহিত হবেন।
প্রায় ৫০ বছর যাবৎ হতদরিদ্র মানুষের পাশে থেকে নিরবে তাদের পরিবারদের চিকিৎসার সাহায্য, সন্তানের শিক্ষাব্যয়সহ বড়দিন ও ইষ্টার সানডে ও পর্বীয় দিবসে খাদ্যসামগ্রী ও নগদ অর্থসাহায্য প্রদান করে আসছে।
বিশপ মহোদয়ের উদ্বোধনী ভূমিকা, ফিতা কাটা, চাবি হস্তান্তর পর্ব, স্মৃতি ফলক উম্মোচন ও গির্জার মূল ফটক খোলার মধ্য দিয়ে গীর্জার ভেতরে প্রবেশের মধ্য দিয়ে নতুন গির্জায় খ্রিষ্টযাগ অপর্ন করা হয়।
“বিশ্বাস, একতা ও সমৃদ্ধির সোপানে” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নাটোরের বড়াইগ্রামের বনপাড়া খ্রিস্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি. এর ৬০ বছর পূর্তি ‘হীরক জয়ন্তী’ পালিত হয়েছে।