বিশ্ব যুব ক্রুশ অতি সাধারণ একটি কাঠের ক্রুশ। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে পরিত্রাণের পূণ্যবর্ষ উপলক্ষ্যে পোপ দ্বিতীয় জন পল এটি প্রথম স্থাপন করেন রোমে অবস্থিত সাধু পিতরের মহামন্দিরে।
আন্তঃধর্মীয় সংলাপ বিষয়ক জাতীয় প্রশিক্ষণটির উদ্দেশ্য ছিল, আন্তঃধর্মীয় সংলাপের উপর সম্যক জ্ঞান দান করা এবং ধর্মপল্লী, ধর্মপ্রদেশে, সন্ন্যাস সংঘে, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায় সংলাপ কেন্দ্রিক সেবা কাজ করার জন্য সেবাকর্মী গঠন করা।
দেশে চলমান পরিস্থিতিতে খ্রীষ্টান সম্প্রদায়সহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর সংঘটিত হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ ও হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে এবং দোষীদের শাস্তির দাবীতে বাংলাদেশ খ্রীষ্টান এসোসিয়েশন (বিসিএ)-এর ব্যানারে মানববন্ধন করেছে খ্রীষ্টান সম্প্রদায়।
তিনি বাংলাদেশ মণ্ডলীতে অনেক গুরুত্বের সাথে বিভিন্ন ধরনের পালকীয় সেবা দিয়ে গেছেন। এক কথায় বলা যায় যে, তিনি ছিলেন একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি এবং তার জীবন যাপন ছিলো অতি সাধারণ।
ফাদার গাব্রিয়েল কোড়াইয়া সাধু জন মেরী ভিয়ান্নীর জীবনীর সাথে শিশুদের পরিচয় করিয়ে দেন এবং শিশুদেরকে আদর্শবান হয়ে জীবন যাপনের বিষয়ে অনুপ্রেরণামূলক কথা বলেন।