একজন চ্যাপলেইন হবেন আধ্যাত্মিক জীবন যাপনে কথায়, চাল-চলনে, সাধনা-ধ্যানে, অধ্যয়নে, এমন কি চিন্ত-চেতনায় আন্তঃমাণ্ডলিক ও আন্তঃকৃষ্টি-সংস্কৃতি দৃষ্টিভঙ্গীর মানুষ এবং তিনি নীতিতে খ্রীষ্টিয় ও দৃষ্টিতে থাকবেন আধুনিক।
মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ সৈন্য ও তাদের দোসর অসৎ ব্যবসায়ী, মুনাফাখোর ও মহাজনদের অত্যাচার, নিপীড়ন ও নির্যাতনের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করা এবং একটি স্বাধীন সার্বভৌম সাঁওতাল রাজ্য প্রতিষ্ঠা করা।
প্রবীণগণ পরিবার ও সমাজে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। তবে আমরা ভুলে যাই, তারাই হচ্ছেন সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান। প্রবীণদের নিকট থেকে আমরা প্রজ্ঞা ও পরামর্শ নিতে পারি।
গত ২৭ থেকে ২৯ জুন ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বাংলাদেশ কাথলিক বিশপ সম্মিলনীর অয়োজনে আসাদগেট (সিবিসিবি) সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল তিনদিন ব্যাপি সিনড এবং সিনোডালিটি বিষয়ক সেমিনার।
যীশু যেমন শিশুদের ভালবেসেছেন আমরাও যেন শিশুদের তেমনি ভালবাসি। খ্রীষ্টিয় জীবন সম্পর্কে যেন তাদেরকে শিক্ষা দিই। তারা যেন খ্রীষ্টপ্রসাদ সম্পর্কে আরো গভীরভাবে জানতে পারে।
সিনড এবং সিনোডালিটি” সম্পর্কে মন্ডলীর সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রকাশ করা। খ্রিস্টমণ্ডলীতে বিগত কয়েক বছর ধরে আলোচিত একটি বিষয় হলো ‘সিনড ও সিনোডাল মণ্ডলী’। তবে মণ্ডলীতে তা নতুন কোন ধারণা নয়। এম্মাউসের পথে যিশু নিজেই শিষ্যদের সাথে একত্রে পথচলার মধ্য দিয়ে সিনডের রূপ প্রকাশ করেছেন।