এই দীপাবলী উৎবে আমরা প্রত্যেকেই বৈষম্য, আত্ম অহম, হিংসা-বিদ্বেষ, মিথ্যা অপবাদ এসব অন্ধকার থেকে বেরিয়ে এসে অন্তরে, আচরণে, স্বভাবে ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতির আলো জ্বালাই; নিজেরাই হয়ে উঠি দীপাবললির প্রদীপশিখা।
প্রথম বিশ্ব যদ্ধের সময় মা মারীয়া সাধবী লুসিয়া, ফ্রান্সিসকো এবং জাসিন্তাকে দেখা দিয়ে বলেছিলেন বিশ্বের শান্তির জন্য প্রার্থনা করতে। যেন এই রোজারী মালা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।
যৌবনকাল হল জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সময়। এ সময় ঐশবিশ্বাস, ভক্তি ও ভালবাসায় জীবনকে গড়ে তুলতে হয়। নানমূখী জ্ঞান ও প্রতিভার বিকাশ করে দেশ, সমাজ, পরিবার তথা মানবের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করার মধ্য দিয়েই যুবরা নিজেদের জীবনকে সার্থক, সুন্দর ও সফল করতে পারে।
বিবাহিত জীবনে প্রবেশের পূর্বে উপযুক্ত সঙ্গী নির্বাচন ও বিবাহ পরবর্তী জীবনে বিশ্বস্থতার সহিত জীবন-যাপন করা ও আর্দশ পরিবার গড়ে তোলার জন্য এই কোর্স বিশেষ প্রয়োজন।
যিশু শিশুদেরকে আহ্বান করেছেন যেন তারা তাঁর সাথে পথ চলতে পারে। আর পবিত্র খ্রিস্টযাগের মধ্য দিয়ে আধ্যাত্মিক অনুগ্রহ লাভ করে আমরা পরস্পেরের সাথে একাত্ম হতে পারি।
যারা হস্তার্পণ সাক্রামেন্ত গ্রহণ করবে আজ থেকে তোমরা হয়ে উঠবে পরিপূর্ণ খ্রিস্টান এবং একই সাথে তোমরা পবিত্র আত্মাকে লাভ করে তোমরা হয়ে উঠবে বলশালী। তোমাদের উচিত পবিত্র আত্মার প্রেরণায় পথ চলা ও সেই ভাবে জীবন-যাপন করা।
শুধুমাএ অনুভূতিশীল ভালোবাসা দিয়ে নয়, বরং এসো আমরা বাস্তব কাজেই আমাদের ভালবাসা দেখাই। এর মানে হলো আনন্দ, সাহস, অধ্যাবসায় ও সহমর্মিতা দিয়ে দরিদ্রদের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করা।
খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের ইস্টার সানডে বা যীশু খ্রিস্টের পুনরুত্থান মহাপর্ব উপলক্ষে ছুটির জন্য অন্তর্বর্ন্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর নিকট আবেদন করেন সিবিসিবি এর সহ-সভাপতি বিশপ জের্ভাস রোজারিও।
একজন অভিষিক্ত যাজক মানুষকে আধ্যাত্মিক পথ দেখানোর মাধ্যমে স্বর্গের পথ দেখান। তিনি নিজে পবিত্র থেকে মানুষকে পবিত্রতার পথে চালিত করেন। তাই মণ্ডলীতে যাজকদের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।