শুধুমাএ অনুভূতিশীল ভালোবাসা দিয়ে নয়, বরং এসো আমরা বাস্তব কাজেই আমাদের ভালবাসা দেখাই। এর মানে হলো আনন্দ, সাহস, অধ্যাবসায় ও সহমর্মিতা দিয়ে দরিদ্রদের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করা।
খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের ইস্টার সানডে বা যীশু খ্রিস্টের পুনরুত্থান মহাপর্ব উপলক্ষে ছুটির জন্য অন্তর্বর্ন্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর নিকট আবেদন করেন সিবিসিবি এর সহ-সভাপতি বিশপ জের্ভাস রোজারিও।
একজন অভিষিক্ত যাজক মানুষকে আধ্যাত্মিক পথ দেখানোর মাধ্যমে স্বর্গের পথ দেখান। তিনি নিজে পবিত্র থেকে মানুষকে পবিত্রতার পথে চালিত করেন। তাই মণ্ডলীতে যাজকদের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
ওয়াইসিএস হলো ধর্মপল্লীর প্রাণ। আমরা নিজেরা প্রাণবন্ত থেকে নিজেদের ধর্মপল্লীকে প্রাণবন্ত করবো। আমরা যেন আমাদের হৃদয়ে যীশুকে স্থান দেই এবং আমাদের হৃদয়ের সকল কথা, সকল ব্যাথা ও আনন্দ যীশুর সাথে সহভাগিতা করি।
বাংলাদেশ বহুধর্মাবলম্বীদের দেশ। প্রতীমা দেখার জন্য প্রতিটি মণ্ডপে ভীড় জমায় সকল ধর্মের মানুষ। আান্তঃধর্মীয় সম্প্রীতির এক বহিঃপ্রকাশ। ধর্মীয় বিশ্বাসে আামর একক হলেও ধর্মীয় উৎসবে আমরা সবাই এক; এই এক ভ্রাতৃত্ব।
এই সেমিনারের উদ্দেশ্য হলো, বর্তমান যুব সমাজ যেন এই যুগোপযোগী বিষয় সম্পর্কে জানতে, শিখতে ও বুঝতে পারে এবং অন্যকেও তা জানাতে পারে। নিজেরা সুরক্ষিত হয়ে সৃরক্ষিত যুব সমাজ গড়ে তুলতে পারে।
মিলনধর্মী মণ্ডলীতে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতের জন্য অন্তর্ভূক্তি ও সংহতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার, সমাজ ও মণ্ডলীর কাজে কাউকেই বাদ দেয়া যাবে না। সকলকে নিয়েই একসাথে পথ চলতে হবে।