"মায়ের অনুরোধ: যাচাই করে দেখ উনি কি বলেন" মূলভাব কে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের মরিয়ম ধর্মপল্লীর অন্তর্গত দিয়াং আশ্রমে ০৯ ফেব্রুয়ারী মা-মারীয়ার উদ্দেশ্যে তীর্থ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য খুবই গুরুত্ব বহন করে। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থীর সুপ্ত প্রতিভার প্রকাশ ঘটবে। যে কোন প্রতিযোগিতায়ই অংশ গ্রহন করা আবশ্যক।
গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে, ফাতিমা এপোস্টোলেট সংঘের উদ্যোগে ব্যান্ডেল স্টেশন থেকে দ্য বাসিলিকা অফ দ্য হোলি রোজারি গির্জায় বিশ্ব শান্তির উদ্দেশ্যে পদযাত্রার আয়োজন করা হয়।
মা মারিয়া আমাদের অনেকভাবে সহায়তা দিয়ে থাকেন রক্ষা করেন সেইজন্য মা মারিয়ার প্রতি আমাদের ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি। মায়ের মধ্যদিয়ে আমাদের ধর্মপল্লী তথা বিশ্বমণ্ডলির শান্তি বিরাজ করুক সেই প্রার্থনা করি আজকের এই পর্ব দিনে। সকলে ভাল থাকবেন এই প্রত্যাশা করি।
সাধু আন্তনী আমাদের অন্তরে যে বিশ্বাস জন্ম দিয়েছে আমরা যেন সর্বদা এই বিশ্বাস ধরে রাখি, যাতে করে সাধু আন্তনীর মধ্যস্থতায়, তাঁর হাত ধরে আমরা ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভ করতে পারি।
আজ আসুন আমরা শুনি সংবাদ। আমরা এবার শুনবো বিগত কয়েক দিন/সপ্তাহ কয়েকটি নির্বাচিত খবর যা রেডিও ভেরিতাস এশিয়ার – বাংলা এবং ইংরাজি বিভাগের Website এ স্থান করেছে।
সাধু আনন্তী ছিলেন অত্যন্ত সহজ-সরল, ঈশ্বর ও মানবপ্রেমী, ধার্মিক এবং দয়ালু ও দরদী এক মহান সাধু। তিনি মানুষকে ঈশ্বরের দয়া লাভ করাতে সর্বদায় সাহায্য করেছেন।
তিনি বাংলাদেশ মণ্ডলীতে অনেক গুরুত্বের সাথে বিভিন্ন ধরনের পালকীয় সেবা দিয়ে গেছেন। এক কথায় বলা যায় যে, তিনি ছিলেন একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি এবং তার জীবন যাপন ছিলো অতি সাধারন তাই তাকে বলা হয় গরীবের বন্ধু।
“প্রদীপ্ত প্রত্যয়ে প্রজ্জ্বলিত পঁচাত্তর” এই স্লোগানকে সামনে রেখে উৎসব মুখর পরিবেশে গত তিনদিন ব্যাপি সাবেক ও বর্তমান এবং কৃতি নটরডেমিয়ানদের নিয়ে উদযাপিত হলো এই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।