শীতবস্ত্র বিতরণের মূল স্লোগান ছিল, “যা কিছু তুমি করেছ অবহেলিত ভাইয়ের প্রতি, করেছ তা-ই আমার প্রতি” । এতে প্রায় ১২৫টি গরীব পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে অধ্যক্ষ ব্রাদার প্লাসিড পিটার রিবেরু, সিএসসি হলি ক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজে পড়ার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রত্যাশা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে অবগত করেন।
গত ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে পুরানো ঢাকার লক্ষ্মীবাজারস্থ সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার গালর্স স্কুল এন্ড কলেজে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হল পৌষের পিঠা পুলি উৎসব ও প্রতিযোগিতা ।
এই তীর্থোৎসবকে কেন্দ্র করে খ্রিস্টভক্তদের আধ্যাত্নিক প্রস্তুতি স্বরুপ নয় দিনের নভেনা প্রার্থনা, পবিত্র খ্রিস্টযাগ, পাপস্বীকার সংস্কার, ও মানত দানের মাধ্যমে বহুসংখ্যক মারীয়া ভক্ত বিশ্বাসী এই তীর্থোৎসব যোগদান করে।
আজ আসুন আমরা শুনি সংবাদ। আমরা এবার শুনবো বিগত কয়েক দিন/সপ্তাহ কয়েকটি নির্বাচিত খবর যা রেডিও ভেরিতাস এশিয়ার – বাংলা এবং ইংরাজি বিভাগের Website এ স্থান করেছে।
শিক্ষকগণ সমাজের বিবেকের মতো দন্ডায়মান। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরীতে শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষকের অবহেলায় যেন কোন শিক্ষার্থী ঝরে না পরে। শিক্ষকগণই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে থেকে সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকণের মাধ্যমে সুন্দর একটা শান্তিপূর্ণ আবাসস্থল উপহার দিতে পারে। যার জন্য জাতি চিরকতৃজ্ঞ থাকবে।
গত ২৫শে ডিসেম্বর ২০২৩ প্রভু যীশুর জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত রাঘবপুর সেন্ট যোসেফ ক্যাথলিক গির্জাতে মহা খ্রীষ্টযাগ উৎসর্গ করা হয়।
পরিবার হলো ঈশ্বরের ভালবাসার ফল। ঈশ্বর তাঁর মুক্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য পরিবারের মধ্যদিয়ে তার মুক্তিদায়ী পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে তাঁর পুত্রকে পুণ্যতম পরিবারের মধ্যদিয়ে এই জগতে পাঠিয়েছেন। এই জগতে তিনি আবির্ভূত হয়েছেন সেই পরিবারের মধ্যদিয়ে। আজ নাজারেথের পবিত্র পরিবার আমাদের পরিবার জীবনের আদর্শ।
সর্বধর্ম সমন্বয়ে ধর্মীয় গুরুরা এবং দেশীবিদেশী বহু বিশিষ্ট নাগরিক, কূটনীতিবিদ, পুলিশ প্রধান প্রমুখ অতিথিবৃন্দ সহ বড়দিনের প্রীতি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ছে।
পোপ ফ্রান্সিস আগামী ৩১ আগস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ পযর্ন্ত মঙ্গোলিয়া সফর করবেন। পোপ তাঁর মঙ্গোলিয়া সফরের মূলসুর হিসেবে বেছে নিয়েছেন “একসঙ্গে আশান্বিত।”
এই পবিত্র শিশুমঙ্গল দিবসের মূলসুর ছিলো, “খ্রিস্টমণ্ডলিতে শিশুদের গুরুত্ব ও অংশগ্রহণ”। এতে ধর্মপল্লীর বিভিন্ন গ্রাম থেকে প্রায় ১৩০ জন শিশুরা এ প্রোগ্রামে অংশগহণ করেন।