যৌবনকাল হল জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সময়। এ সময় ঐশবিশ্বাস, ভক্তি ও ভালবাসায় জীবনকে গড়ে তুলতে হয়। নানমূখী জ্ঞান ও প্রতিভার বিকাশ করে দেশ, সমাজ, পরিবার তথা মানবের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করার মধ্য দিয়েই যুবরা নিজেদের জীবনকে সার্থক, সুন্দর ও সফল করতে পারে।
মিলনধর্মী মণ্ডলীতে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতের জন্য অন্তর্ভূক্তি ও সংহতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার, সমাজ ও মণ্ডলীর কাজে কাউকেই বাদ দেয়া যাবে না। সকলকে নিয়েই একসাথে পথ চলতে হবে।
প্রতিপালিকা সাধ্বী রীতা আমাদের সকলের জন্যই আদর্শস্বরূপ। তিনি সংসার জীবনে স্বামীর শত নির্যাতন সহ্য করেন। পরে তিনি প্রার্থনার শক্তিতে স্বামীর মন পরিবর্তন করতে সক্ষম হন।