পোপ ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিপূর্ন এবং ফলপ্রসূ সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য আন্তঃধর্মীয় সংলাপের উপর বিশেষ জোরদার করেছেন এবং এ ক্ষেত্রে তিনি খ্রিস্টমন্ডলীর সকল প্রতিশ্রুতিও পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
এই চুক্তি সাক্ষরটি স্থানীয়ভাবে অর্থাৎ আন্তঃধর্মীয় সকল পযার্য়ের মানুষের মধ্যে শান্তি ,মিলন, একতার এবং পরিবেশগত সমস্যাগুলো সমাধানের উপর যথেষ্ট ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার লাভ করবে।
একজন ছাত্র নেতার প্রধান দায়িত্ব হলো, তার ছাত্র অনুসারীদেরকে ঐশ- বিশ্বাস ও ঈশ্বর -মুখী প্রত্যাশাকে জাগ্রত করে; তাদেরকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করা যে, একজন ছাত্রনেতা ঈশ্বরের মনোনীত, যা তার জন্য মহত্তর এক আহ্বান।
ইন্দোনেশিয়ায় ২৮১.৫ মিলিয়ন মানুষের বসবাস। জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল একটি দেশ । এখানে প্রায় ৯৪ শতাংশ মুসলমান, ৭.৫ শতাংশ প্রোটেষ্টান ৩.১ শতাংশ ক্যাথলিক এবং ১.৭ শতাংশ হিন্দু বসবাস করে।
পোপ ফ্রান্সিস সেপ্টেম্বর মাসের ২ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়া, পাপুয়া নিউগিনি, ইস্ট তিমুর এবং সিঙ্গাপুর সফর করবেন। পোপ তার এ দীর্ঘ সফরকালে বিভিন্ন দেশের রাজধানী ও শহরে মোট ১৬টি উপদেশবাণী রাখবেন।
মট্স শিক্ষার্থীদের মানবিক গুণাবলী বিকাশে সর্বদা চেষ্টা করে থাকে। এই অনুদান সংগ্রহ কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের মানবিক দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হয়েছে।
দয়া করে আমাদের ধর্মপল্লীগুলোর স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের, ডিসপেন্সারী তহবিল, ক্রেডিট ইউনিয়ন ও খ্রিস্টভক্তদের ব্যক্তিগত অনুদান সংগ্রহ করে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াই।