অনুপ্রেরণার গল্প
চারিদিকেই এখনো শীতের আমেজ কিছুদিন আগেই আমরা উদযাপন করলাম যীশুর জন্মদিন এবং বর্ষবরণ উৎসব। এখনো এই আনন্দে রেশ অম্লান রয়ে গেছে। তবে, কখনো কি মনে হয় যে কেন এই দিনটাকে বড় দিন বলা হয়। আসুন আজকের অনুপ্রেরণার গল্পের আসরে বড়দিনের তাৎপর্য কি অনুধাবন করার চেষ্টা করি।
গত ২৫শে ডিসেম্বর ২০২৩ প্রভু যীশুর জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত রাঘবপুর সেন্ট যোসেফ ক্যাথলিক গির্জাতে মহা খ্রীষ্টযাগ উৎসর্গ করা হয়।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলার বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত প্রত্যন্ত গ্রাম বাকেশ্বর। আর পাঁচটা গ্রামের মতোই মাঠঘাট পুকুর আর আছে একটা ছোট্ট গির্জা ঘর। তবে গ্রামটি ছোট হলেও এই গ্রামেই নেওয়া হল এক বিশেষ উদ্যোগ সে বিষয়ে আলোকপাত করবো আজকের রকমারি অনুষ্ঠানে।
আজকের পাঠটি নেওয়া হয়েছে সাধু যোহন রচিত মঙ্গল সমাচার ১:৬-৮,১৯-২৮ পদ থেকে। আজকে মঙ্গল সমাচার পাঠ ও ব্যাখ্যা করছেন শ্রদ্ধেয় ফাদার ফা. মুকুল মন্ডল সি. এস. এস.
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘আমাদিগকে যদি কেহ বাঙালি বলিয়া অবহেলা করে আমরা বলিব, রামমোহন রায় বাঙালি ছিলেন’। রাজা রামমোহন রায়কে বলা হয় ভারতবর্ষের প্রথম আধুনিক মানুষ। মূলত তাঁর হাত ধরেই ভারতের রেনেসাঁসের যাত্রা।