কৃ্ত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের লক্ষ্যে পারস্পারিক সংলাপ সেতুবন্ধন গড়বে এবং ভ্রাতৃত্বকে উত্সাহ দেবে বলেন পোপ লিও চর্তুদশ ।

 পোপ লিও তার এক বিবৃততে বলেন এই “নতুন উদ্ভাবনের যুগে” যেখানে অনেকে “ প্রকৃত মানুষ হওয়ার অর্থ” নিয়ে ভাবছেন, সেখানে  বিশ্ব “এখন একটি সংকটের মধ্যে  দাঁড়িয়ে আছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা চালিত ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্ব এখন  বিশাল সম্ভাবনার মুখে।”

বলা হয়ে আসছে যে, কৃ্ত্রিম বুদ্ধিমত্তা  আজকাল অনেক পরিস্থিতিতে স্বায়ত্তশাসিত হয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম তবে এ ক্ষেত্রে এর নৈতিক ফলাফল, মূল্যবোধ এবং প্রয়োজনীয় কর্তব্য ও নিয়ন্ত্রক কাঠামো বিবেচনা করা “অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

পোপ জোর দিয়েছেন মূলত— "যারা এই কৃ্ত্রিম বুদ্ধিমত্তা  পদ্ধতির উন্নয়ন, পরিচালনা ও নজরদারি করেন, তাদের  নৈতিক ব্যবহার নিশ্চিত করার  একটি বিষেশ দায়িত্ব রয়েছে । ," তবে ব্যবহারকারীরাও এই লক্ষ্যে অংশগ্রহণ করা উচিত। সঠিক ভাবে এআই এর ব্যবহার নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।

তিনি আরো ব্যক্ত করেন যে এটি যেন  মানবসুলভ বিন্যাস" ও “শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়পূর্ণ সমাজ” গঠনে অবদান রাখে, মানব পরিবারের মঙ্গলের সেবায় নিবেদিত যেন কাজ করতে পারে।

তিনি সতর্ক করে বলেন, যে এ্ আই যদিও দ্রুত কার্য সম্পাদন দেয়, শিক্ষা, কাজ, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা, শাসন, সামরিক ও যোগাযোগের মতো ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে পারে, “এটি নৈতিক বিচার বা সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষমতা পুনরায় অনুকরণ করতে পারে না।”

তবে এটি যেন  বিশ্ববাসীর মঙ্গলের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই  -কে মানবতার সার্বিক স্বার্থে কাজ করতে হবে।